ঢাকা ০১:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঈশ্বরদীতে অগ্নিকাণ্ডে গৃহবধূর মৃত্যু; ৬টি ঘর ও ১২টি ছাগল ভস্মিভূত

পাবনার ঈশ্বরদীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৬টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ ঘটনায় এক গৃহবধূর মৃত্যু  হয়েছে এবং ১২টি ছাগল দগ্ধ হয়ে মারা গেছে। 

বুধবার (০৫ মার্চ)  দুপুর বারোটার দিকে ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়নের আসনা এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা ও পরিবার সূত্রে জানা যায় , আসনা গ্রামে আব্দুর রহমান কাজির বাড়িতে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুহূর্তেই আগুন আশপাশের ঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।

স্থানীয়রা প্রথমে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে ওঠে। পরে ঈশ্বরদী ফায়ার সার্ভিস ও লালপুর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ ঘটনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন জিয়ারুল কাজি। আগুনে পুড়ে তার স্ত্রী হাজেরা বেগম (৩৬) মারা যান। এছাড়া তার পরিবারের ১২টি ছাগলও পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। নিহত হাজেরা তিন সন্তানের জননী ছিলেন।

ঈশ্বরদী উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ইনচার্জ মীর আমিরুল ইসলাম জানান, ‘আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। তদন্ত শেষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিশ্চিত করা যাবে। 

পাবনা প্রেসক্লাবের ৬৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন 

ঈশ্বরদীতে অগ্নিকাণ্ডে গৃহবধূর মৃত্যু; ৬টি ঘর ও ১২টি ছাগল ভস্মিভূত

সর্বশেষ আপডেট : ০৯:০০:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫

পাবনার ঈশ্বরদীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৬টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ ঘটনায় এক গৃহবধূর মৃত্যু  হয়েছে এবং ১২টি ছাগল দগ্ধ হয়ে মারা গেছে। 

বুধবার (০৫ মার্চ)  দুপুর বারোটার দিকে ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়নের আসনা এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা ও পরিবার সূত্রে জানা যায় , আসনা গ্রামে আব্দুর রহমান কাজির বাড়িতে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুহূর্তেই আগুন আশপাশের ঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।

স্থানীয়রা প্রথমে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে ওঠে। পরে ঈশ্বরদী ফায়ার সার্ভিস ও লালপুর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ ঘটনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন জিয়ারুল কাজি। আগুনে পুড়ে তার স্ত্রী হাজেরা বেগম (৩৬) মারা যান। এছাড়া তার পরিবারের ১২টি ছাগলও পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। নিহত হাজেরা তিন সন্তানের জননী ছিলেন।

ঈশ্বরদী উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ইনচার্জ মীর আমিরুল ইসলাম জানান, ‘আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। তদন্ত শেষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিশ্চিত করা যাবে।